Table of Contents
ToggleFlustar উপাদান
Flustar ২৫০ ক্যাপসুল: প্রতিটি ক্যাপসুল-এ আছে ফ্লুক্লক্সাসিলিন সোডিয়াম বিপি যা ছক্লক্সাসিলিন ২৫০ মি.গ্রা-এর সমতুল্য।
Flustar ৫০০ ক্যাপসুল: প্রতিটি ক্যাপসুল-এ আছে ফ্লুক্লক্সাসিলিন সোডিয়াম বিপি যা জুক্লক্সাসিলিন ৫০০ মি.গ্রা-এর সমতুল্য।
Flustar সিরাপ তৈরির পাউডার: প্রস্তুতকৃত প্রতি ৫ মি.লি. সিরাপে আছে ফ্লুক্লক্সাসিলিন সোডিয়াম বিপি যা ফুরুক্সসিলিন ১২৫ মি.গ্রা.-এর সমতুল্য।
Flustar ফার্মাকোলজি
ফ্লুক্লক্সাসিলিন একটি ব্যাকটেরিয়ানাশক এন্টিবায়োটিক যা নিম্নলিখিত গ্রাম-পজেটিভ জীবাণুর বিরুদ্ধে কার্যকর, যেমনঃ পেনিসিলিনেজ উৎপাদনকারী স্টেফাইলোকক্কাস অরিয়াস, পেনিসিলিন সংবেদনশীল স্টেফাইলোকক্কাস অরিয়াস, বিটা হিমোলাইটিক স্ট্রেপটোকক্কাই (স্ট্রেপটোকক্কাস পায়োজেনিস), ডিপ্লোকক্কাস নিউমনিয়া ইত্যাদি। ইহা গ্রাম-নেগেটিভ ব্যাসিলাই, মেথিসিলিন প্রতিরোধী স্টেফাইলোকক্কাস অরিয়াস এবং স্ট্রেপটোকক্কাস ফেকালিস ইত্যাদির বিরুদ্ধে কার্যকারী নয়। ফ্লুক্লক্সাসিলিন পাকান্তে কুক্সাসিলিন থেকে দ্বিগুণ বেশী শোষিত হয়। পাকস্থলীতে কোন খাদ্যদ্রব্যের উপস্থিতিতে ফ্লুক্লক্সাসিলিন-এর শোষণমাত্রা হ্রাস পায়। ফ্লুক্লক্সাসিলিন ব্যাকটেরিয়ার কোষ প্রাচীর সংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় বাধা প্রদান করে ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে।
Flustar নির্দেশনা
ফ্লুক্লক্সাসিলিন গ্রাম-পজেটিভ জীবাণু দ্বারা সৃষ্ট সংক্রমণের চিকিৎসায় নির্দেশিত। বিটা ল্যাক্টামেজ উৎপাদনক্ষম জীবাণুজনিত সংক্রমণের চিকিৎসায়ও এটি নির্দেশিত।
এজাতীয় সংক্রমণের মধ্যে রয়েছে: ত্বক ও নরম কোষ কলার সংক্রমণঃ ফোঁড়া, পুজাশয়, কার্বাংকল, ফারানকুলসিস, সেলুলাইটিস, সংক্রমিত ক্ষত, সংক্রমিত পোড়া ও ত্বকের অন্যান্য সংক্রমণ।
শ্বাসনালীর সংক্রমণ: নিউমোনিয়া, ফুসফুসের পুজাশয়, এমপায়েমা, সাইনুসাইটিস, ফ্যারিনজাইটিস, টনসিলাইটিস, ওটাইটিস মিডিয়া ও এক্সটারনা।
অন্যান্য সংক্রমণ: অস্টিওমিলাইটিস, এনটেরাইটিস, এন্ডোকার্ডাইটিস, মূত্রনালীর সংক্রমণ, মেনিনজাইটিস, সেপটিসেমিয়া।
ফ্লুস্টার 500 মিলিগ্রাম হল একটি ঔষধি যা দীর্ঘস্থায়ী প্রতিরোধক ফুসফুসের রোগের লক্ষণগুলি প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণের জন্য ব্যবহৃত হয়। এই লক্ষণগুলির মধ্যে শ্বাস প্রশমন, কাশি, এবং বুক ব্যাথা উল্লেখযোগ্য। এটা ব্যায়ামের সময়ে শ্বাস অসুবিধায় বাধা দেয়।
ফ্লুস্টার 250/500 মিলিগ্রাম হল একটি ঔষধি যা দীর্ঘস্থায়ী প্রতিরোধক ফুসফুসের রোগের লক্ষণগুলি প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণের জন্য ব্যবহৃত হয়। এই লক্ষণগুলির মধ্যে শ্বাস প্রশমন, কাশি, এবং বুক ব্যাথা উল্লেখযোগ্য। এটা ব্যায়ামের সময়ে শ্বাস অসুবিধায় বাধা দেয়।
সাধারণ: বমি, বমি বমি ভাব, ডায়রিয়া।
বিরুল: নিউট্রোপেনিয়া, থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া, অ্যানাফাইল্যাকটিক শক।
গর্ভাবস্থা এবং মাতৃদুগ্ধ দানকালে ব্যবহার
গর্ভাবস্থা: অ্যানিম্যাল স্টাডিতে ফ্লুক্লক্সাসিলিন-এর কোন টেরাটোজেনিক প্রভাব পরিলক্ষিত হয়নি। গর্ভাবস্থায় ফ্লুক্লক্সাসিলিনের ব্যবহার চিকিৎসকদের দ্বারা অপরিহার্য বলে বিবেচিত হলে সে ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে হবে। মাতৃদুগ্ধ দানকালে: বুকের দুধে অল্প পরিমাণে পেনিসিলিনের উপস্থিতি পরিলক্ষিত হয়।
পেনিসিলিন ও সেফালোস্পোরিনের প্রতি অতিসংবেদনশীল রোগীদের ক্ষেত্রে ছুরুক্সাসিলিন দেওয়া যাবে না।
সতর্কতা ও সাবধানতা উচ্চ অ্যানয়ন বিপাকীয় অ্যাসিডোসিস (এইচএজিএমএ) বৃদ্ধির ঝুঁকির কারণে প্যারাসিটামল-এর সাথে ছুক্লক্সাসিলিন দেওয়ার ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। দীর্ঘায়িত চিকিৎসার (যেমন অস্টিওমেলাইটিস, এন্ডোকার্ডাইটিস) সময় যকৃত এবং বৃক্কের কার্যক্ষমতা নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করতে হবে।
Flustar মাত্রা ও সেবনবিধি
সেবনপদ্ধতি: মুখে সেব্য।
মাত্রা: খাবার গ্রহণের ১/২ ১ ঘন্টা আগে খেতে হবে।
প্রাপ্তবয়স্ক: প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে সাধারণত ২৫০ মি.গ্রা. প্রতি ৬ ঘন্টা পরপর দিতে হয় অথবা সরবরাহকৃত চামচের দুই চামচ সিরাপ প্রতি ৬ ঘন্টা পরপর দিতে হয়। সংক্রমণের মাত্রা বেশী হলে প্রয়োগ মাত্রা দ্বিগুণ করা যেতে পারে।
অস্টিওমিলাইটিস, এন্ডোকার্ডাইটিস-এর ক্ষেত্রে: প্রতিদিন ৮ গ্রাম পর্যন্ত ৬ থেকে ৮ ঘন্টা পরপর। জল বসন্তে গৌণ ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের ক্ষেত্রে: ৫০০ মি.গ্রা, প্রতি ৬ ঘন্টা পরপর।
শিশু (২-১০ বৎসর): প্রাপ্তবয়স্কদের প্রয়োগ মাত্রার অর্ধেক (সরবরাহকৃত চামচের এক চামচ ৬ ঘন্টা পরপর)। শিশু (২ বৎসরের নিচে): প্রাপ্তবয়স্কদের প্রয়োগ মাত্রার এক চতুর্থাংশ। সংক্রমণের মাত্রার উপর নির্ভর করে প্রয়োগমাত্রা বাড়ানো যেতে পারে।
শিশুদের ক্ষেত্রে প্রতি কেজি শরীরের ওজনকে বিবেচনায় ১২.৫ মি.গ্রা. থেকে ২৫ মি.গ্রা. প্রতিদিন ৪ বার করে দিতে হবে। অথবা রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।
Flustar সিরাপ তৈরির প্রস্তুত প্রণালী
সমস্ত পাউডার প্রবাহিত না হওয়া পর্যন্ত বোতলটি আলতো চাপুন। সরবরাহকৃত পরিমাপক কাপের সাহায্যে ৬০ মি.লি. সিদ্ধ এবং ঠান্ডা পানি যোগ করতে হবে। পাউডার ভিজানোর ক্ষেত্রে অর্ধেক পানি যোগ করে অনবরত ঝাঁকাতে হবে। পাউডার সম্পূর্ণ রূপে দ্রবীভূত না হওয়া পর্যন্ত, বাকি পানি যোগ করে অনবরত ঝাঁকাতে হবে। প্রস্তুতকৃত সিরাপ যদি ঘরের তাপমাত্রায় রাখা হয় তাহলে ৭ দিনের মধ্যে এবং যদি ফ্রিজে রাখা হয় তাহলে ১৪ দিনের মধ্যে খাওয়া উচিত।
বৃক্কঘটিত জটিলতায় ঔষধের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ: অন্যান্য পেনিসিলিন-এর মত বৃত্তঘটিত জটিলতায় ফুস্টার-এর মাত্রা কমানোর কোন প্রয়োজন নাই। যদি ক্রিয়েটিনিন ক্লিয়ারেন্স ১০ মি.লি. / মিনিট-এর কম হয় সে ক্ষেত্রে মাত্রা কমাতে হবে।
Flustar প্রতিনির্দেশনা
পেনিসিলিন ও সেফালোস্পোরিনের প্রতি অতিসংবেদনশীল রোগীদের ক্ষেত্রে ছুরুক্সাসিলিন দেওয়া যাবে না।
সতর্কতা ও সাবধানতা উচ্চ অ্যানয়ন বিপাকীয় অ্যাসিডোসিস (এইচএজিএমএ) বৃদ্ধির ঝুঁকির কারণে প্যারাসিটামল-এর সাথে ছুক্লক্সাসিলিন দেওয়ার ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। দীর্ঘায়িত চিকিৎসার (যেমন অস্টিওমেলাইটিস, এন্ডোকার্ডাইটিস) সময় যকৃত এবং বৃক্কের কার্যক্ষমতা নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করতে হবে।
Flustar ঔষধের মিথস্ক্রিয়া
ঔষধের সাথে: ফ্লুক্লক্সাসিলিন-এর সাথে প্রোবেনসিড দিলে সিরামে এর ঘনত্ব বেড়ে যায় এবং সিরামে
ফ্লুক্লক্সাসিলিন-এর থেরাপিউটিক ঘনত্ব অর্জনের সময়কে দীর্ঘায়িত করে। জেন্টামাইসিন সালফেট,
স্ট্রেপটোমাইসিন সালফেট, ভিটামিন মিশ্রণের সাথে দেওয়া হলে শারীরিক অসামঞ্জস্যতা এবং/অথবা
ফ্লুক্লক্সাসিলিন-এর কার্যকারিতা কমে যেতে পারে।
খাবার ও অন্যান্যর সাথে: খাওয়ার ১ ঘন্টা আগে দিতে হবে।
Надежность и ответственность перед каждым клиентом
Сто ремонт авто https://www.tokyogarage.ru.